মানুষের লোভ লালসা, চাওয়া পাওয়ার হিসেবে সমাজ যখন বিপর্যস্ত,বিবেক যেখানে শূন্যের কোঠায়,ঠিক তখনই আবেগের মায়ায়,সমাজের প্রতি কর্তব্যের ডাকে মানুষের পাশে ছাত্রলীগ।
এ ডাক শুধু ২০ সালেই আসেনি বড়ং ইতিহাসের প্রয়োজনে, সমাজের আঁকেবাঁকে সকল পর্যায়ের শূন্যতা পূরণে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অবদান আমাদেরকে ৫২ এর ভাষা আন্দোলন থেকে ৭১ এর স্বাধীনতা অর্জনকে স্মরণ করিয়ে দেয়।
তারুণ্যে অফুরন্ত শক্তি কাজ করে,তরুনরা নির্ভিক,অদম্য ।সমাজ পরিবর্তনে তরুনদের অংশগ্রহণ সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ আর যা অনুধাবন করতে পেরেই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭১ এর প্রয়োজনে অর্থাৎ স্বাধীনতার জন্য ৪৮ সালেই তরুনদের নিয়ে ছাত্রলীগ গঠন করেন।
স্ত্রী যখন স্বামীর লাশ ফেলে যায় ছাত্রলীগ সেখানে তা দাফন করে আসে,সন্তান বৃদ্ধ মাকে যখন ফেলে আসে ছাত্রলীগ সেখানে বৃদ্ধা মাকে হাসপাতালে দিয়ে আসে।
স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান এ দেশ নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেছেন, দেশরত্ন শেখ হাসিনা আপার নেতৃত্বে ছাত্রলীগের হাত ধরে তা আজ বাস্তবায়ন হচ্ছে।
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর ৭৩ তম বছরে এসেও ছাত্রলীগ অপরিবর্তনীয়।মানুষের বিবেক কে ছাত্রলীগ আবেগ দিয়ে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কাজে লাগাচ্ছে।এ ছাত্রলীগ দেশপ্রেমিক সকল মানুষের।
মো. হাফিজুর রহমান, সাবেক দপ্তর বিষয়ক উপ সম্পাদক, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ছাত্রলীগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।